Newsun24

Most Popular Newsportal

রাজনীতি

গৌরবান্বিত ৭১-এ আওয়ামী লীগ

অনলাইন ডেস্ক, নিউসান টয়েন্টিফোর ডটকম:

একাত্তর। বাঙালি জাতিসত্তার গত শতকের মধ্যে অতি গৌরবান্বিত সাল। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে পরাধীনতার শিকল ভেঙে স্বাধীনতা লাভ করে বাংলাদেশ।

যত দিন বাংলাদেশ থাকবে, বাংলা ভাষাভাষী মানুষ থাকবে, ততদিন ৭১ সাল প্রতিটি বাঙালিকে ত্যাগ ও অর্জনে গৌরবান্বিত করবে। অমর কৃতিত্ব লাভে নেতৃত্বদানকারী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আজ গৌরবান্বিত ৭১-এ পা রাখছে।

বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের সব অর্জনের সঙ্গে বয়োজ্যেষ্ঠ দলটির অবদান পাহাড়সম। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা, দেশের প্রতিটি গণতান্ত্রিক লড়াই, ডাল-ভাতের নিশ্চয়তা দিতে রাজপথই ছিলো দলটির সমাধান।

পাকিস্তানি স্বৈরশাসক, স্বাধীনতা পরবর্তী পাকিস্তানিদের দোসরদের আগ্রাসন, সময়ে সময়ে পথহারা গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধারে সব সময় জনগণের দাবির প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। ১৯৪৯ সালের এই দিনে পুরান ঢাকার রোজ গার্ডেনে এক ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে জন্ম নেয়া আওয়ামী লীগ উপমহাদেশের অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে শোষিত, নিপীড়িত, নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় আওয়ামী লীগ। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে স্বপরিবারে হত্যার পর অন্ধকারে পতিত হয় আওয়ামী লীগ। অনিশ্চয়তায় পড়ে গোটা জাতির ভবিষ্যৎ।

চরম দু:সময়ে পিতার আবেগ, ভালোবাসা মেশানো দলটির হাল ধরেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে আওয়ামী লীগ। চার বার রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছে দলটি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাসহ বাঙালি জাতির যা কিছু শ্রেষ্ঠ অর্জন, তার মূলে রয়েছে আওয়ামী লীগ।

১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে বাংলার যে সূর্য অস্তমিত হয়েছিল, ১৯২ বছর পর ১৯৪৯ সালের একই দিনে সেই স্বাধীনতার স্বপ্ন নিয়ে আওয়ামী লীগের পথচলা শুরু।

দীর্ঘ দু:শাসনের পরিক্রমায় ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসনের অবসান ও পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর গণতন্ত্রের মানসপুত্র খ্যাত হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শামসুল হকের নেতৃত্বে ঐদিন আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়। জন্মলগ্নে এ দলের নাম ছিলো— ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ’।

পথচলা থেকেই ধর্মনিরপেক্ষ-অসামপ্রদায়িক রাজনীতি, বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি, শোষণমুক্ত সাম্যের সমাজ নির্মাণের আদর্শ এবং একটি উন্নত সমৃদ্ধ আধুনিক, প্রগতিশীল সমাজ ও রাষ্ট্রব্যবস্থা নির্মাণের রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দর্শনের ভিত্তি রচনা করে আওয়ামী লীগ।

যার প্রেক্ষিতে ১৯৫৫ সালের কাউন্সিলে ধর্মনিরপেক্ষ নীতি গ্রহণের মাধ্যমে অসামপ্রদায়িক রাজনৈতিক দল হিসেবে ‘পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ’ নামকরণ করা হয়। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাস একসূত্রে গাঁথা।

৪৭-র দেশ বিভাগ, ৫২-র ভাষা আন্দোলন, ৬২-র ছাত্র আন্দোলন, ৬৪-র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬-র ছয় দফা, ৬৮-র আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ৬৯-র গণঅভ্যুত্থান, ৭০-র নির্বাচন আর ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা আন্দোলনে আওয়ামী লীগই ছিলো মূল ভূমিকায়।

স্বাধীনতা পরবর্তী সময়েও দেশের প্রয়োজনে সকল গণতান্ত্রিক-প্রগতিশীল আন্দোলনের সাহসী মিছিলের নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের উদ্যোগেই মাতৃভাষা বাংলা অন্যতম রাষ্ট্রভাষার আনুষ্ঠানিক রাষ্ট্রীয় মর্যাদা লাভ করে।

২১ ফেব্রুয়ারি ঘোষিত হয় জাতীয় ছুটির দিন ‘শহীদ দিবস’। আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগেই কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের নির্মাণকাজ প্রায় সম্পন্ন হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলা একাডেমি।

মন্ত্রিত্ব ত্যাগ করে জনগণের নেতা শেখ মুজিবুর রহমান পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বভার গ্রহণ করে তৃণমূল পর্যায়ে দলীয় সংগঠন গড়ে তোলার কাজে আত্মনিয়োগ করেন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ খ্যাত কালজয়ী ভাষণ ও পরবর্তীতে পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সর্বাত্মক অসহযোগ আন্দোলন, ২৫ মার্চের কালরাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক ইতিহাসের নৃশংসতম গণহত্যার পর ২৬ মার্চে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে বাঙালি জাতি স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

অবশেষে দীর্ঘ ৯ মাসের এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর ২ লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অভ্যুদ্বয় ঘটে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের।

স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় ঐক্যের রূপকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাঙালি জাতির স্বতন্ত্র জাতি-রাষ্ট্র ও আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠার সুমহান ঐতিহ্যের প্রতীক।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন বঙ্গবন্ধুর সরকার স্বাধীনতার মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় যুদ্ধ-বিধ্বস্ত বাংলাদেশকে যখন অর্থনৈতিক মুক্তির সংগ্রামে নিবেদিত ঠিক তখনই স্বাধীনতাবিরোধীচক্র আন্তর্জাতিক শক্তির সহায়তায় ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে।

১৯৮১ সালের ১৭ মে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নবউদ্যোমে সংগঠিত হয়। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাঙালি জাতির হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের এক নবতর সংগ্রামের পথে যাত্রা শুরু করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথপরিক্রমায় অনেক অশ্রু, ত্যাগ আর রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি ফিরে পায় ‘ভাত ও ভোটের অধিকার’।

আজ বঙ্গবন্ধু-কন্যা, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে ও সুদক্ষ রাষ্ট্র পরিচালনায় সুশাসন, স্থিতিশীল অর্থনীতি, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, উন্নয়নে গতিশীলতা, ডিজিটাল বাংলাদেশ, শিক্ষার প্রসার, স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকরণ, কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, খাদ্য নিরাপত্তা, নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যুগান্তকারী উন্নয়নের ফলে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে একটি আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ এবং বিশিষ্টজনরা মনে করেন, আওয়ামী লীগের অর্জন পাকিস্তান আমলের গণতান্ত্রিক মানুষের অর্জন, এই দলের অর্জন বাংলাদেশের অর্জন। জাতির জন্য যখন যা প্রয়োজন মনে করেছে, সেটি বাস্তবায়ন করেছে এ দলটি।

ইতিহাসবিদ, লেখক ও লোক সাহিত্যিক শামসুজ্জামান খান এই দলকে মূল্যায়ন করে বলেছেন, আওয়ামী লীগ ‘পাকিস্তান’ নামের অবৈজ্ঞানিক এবং ভৌগোলিক ও নৃতাত্ত্বিকভাবে এক উদ্ভট রাষ্ট্রের পূর্ব বাংলার বাঙালি জনগোষ্ঠী ও অন্যান্য ক্ষুদ্র জাতিসত্তাকে অবজ্ঞায়, অবহেলায় ও ঔপনিবেশিক কায়দায় শোষণ-পীড়ন-দমন ও ‘দাবিয়ে রাখা’র বিরুদ্ধে লাগাতার প্রতিবাদ, প্রতিরোধ এবং গণসংগ্রামের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা বিপুল জনপ্রিয় একটি রাজনৈতিক দল।

এই দলের নেতা-কর্মীদের ত্যাগ-তিতিক্ষা ও অঙ্গীকারদীপ্ত সংগ্রামী ভূমিকা ইতিহাস বিদিত। পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী রোজ গার্ডেনে আওয়ামী মুসলিম লীগ নামে এই দলের আত্মপ্রকাশ ঘটলেও পরে শুধু আওয়ামী লীগ নাম নিয়ে অসামপ্রদায়িক সংগঠন হিসেবে বিকাশ লাভ করে।

দলীয় নেতাকর্মীরা দিবসটিকে অতি গুরুত্বপূর্ণ আখ্যা দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নতুন প্রজন্মকে দেশ গড়ায় আত্মনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বর আবদুর রহমান বলেন, আওয়ামী লীগের জন্মই হয়েছিল, এদেশের মানুষের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক মুক্তির জন্য। বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে তা আজো অব্যাহত রয়েছে।

বাংলাদেশ যুবলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, যে দলটির নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো। বঙ্গবন্ধু মুজিবের হাতে গড়া দল। সেই দলের ৭১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।

এ দিনে আমাদের শপথ হওয়া উচিত, জাতির পিতা যে উদ্দেশ্যে জেল-জুলুম খেটে, আন্দোলন করে দেশকে স্বাধীন করে দিলেন তার মূল উদ্দেশ্য ছিলো— বাংলার মানুষ ভালো থাকবে, সুখে থাকবে, পেট ভরে ভাত খাবে।

যে কাজটি এখন করছেন রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে প্রধানমন্ত্রীর সে মহৎ কাজকে সুগম করার জন্য যুবলীগের প্রতিটি নেতাকর্মীকে নিবেদিত থাকাই হবে আজকের শপথ।

প্রতিবছর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী জাঁকজমকভাবে পালন করা হলেও এবার তা হচ্ছে না। মরণঘাতক করোনা ভাইরাসের কারণে সব ধরনের জনসমাগম হয়, এমন কর্মসূচি না করার নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এবছর সীমিত আকারে ও অনলাইনভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

এসব কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে— প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিনে সূর্যোদয়ের সময় কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। ঢাকায় ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে দলের শীর্ষ নেতাদের শ্রদ্ধা নিবেদন।

এছাড়া, স্বাস্থ্যবিধি মেনে দলের স্বল্পসংখ্যক সদস্যের প্রতিনিধি দল টুঙ্গীপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করবেন।

এদিন বিকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অবস্থানরত নেতাদের উদ্দেশে গণভবন থেকে বিকাল ৫টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভাষণ দেবেন দলীয় সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বল্পসংখ্যক কেন্দ্রীয় নেতা সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে অবস্থান করবেন অনুষ্ঠানে।

এছাড়াও প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর দিন আগামীকাল রাত সাড়ে আটটায় ‘গণমানুষের দল আওয়ামী লীগ’ শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হবে। আওয়ামী লীগের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ (https://www.facebook.com/awamileague.1949/) ও ইউটিউব চ্যানেলে ( (https://www.youtube.com/user/myalbd/) সরাসরি ওয়েবিনারটি দেখা যাবে।

অনুষ্ঠানে আলোচক হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন ও লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আআমস আরেফিন সিদ্দিক এবং সিনিয়র সাংবাদিক অজয় দাশগুপ্ত।

অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করবেন সুভাষ সিংহ রায়। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আজ এক বিবৃতিতে দলের গৌরবোজ্জ্বল ৭১ বছর পূর্তিতে গৃহীত কর্মসূচি স্বাস্থ্যবিধি মেনে পালনের জন্য আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সকল জেলা, উপজেলাসহ সকল স্তরের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

LEAVE A RESPONSE

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!