মাসুদ রেজা শিশির ॥
শুক্রবার কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোষ্ট করা হয় কালুখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লে´র উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার মোঃ মনোয়ার হোসেন জনিকে ধাওয়া করেছে পাংশা থানা পুলিশ। এমন গুজব জড়িয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার চেষ্ঠা করছে একটি কুচক্রী মহল।
এ ব্যাপারে শুক্রবার পাংশা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন’র সাথে মুঠোফোনে কথা বলে তিনি বলেন আমি কাউকে ধাওয়া দেয়নি। এক পর্যায়ে তাকে প্রশ্ন করা হয় মনোয়ার হোসেন জনি নামের কাউকে ধাওয়া কিংবা আটকের চেষ্ঠা করেছেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে ওসি শাহাদাত হোসেন বলেন তার নামে কোন অভিযোগ নেই কেন আমরা তাকে ধাওয়া বা আটকের চেষ্ঠা করব। তবে পাংশা থানা এলাকার আইন শৃঙ্ঘলা পরিস্থিতি রক্ষার স্বার্থে পাংশা থানা পুলিশ টহল কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। সেই হিসাবে টহল কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। তবে সুনিদৃষ্ঠ কাউকে ধাওয়া দেওয়ার ঘটনা ঘটেনি।
এ ব্যাপারে মনোয়ার হোসেন জনির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আজ শুক্রবার বলে পরিবারের সকলের সাথে নিজ বাসায় অবস্থান করছি। আমাকে কেন পুলিশ ধাওয়া দিবে আমি কোন অন্যায় কাজের সাথে জড়িত নই। আজ কিছু সাংবাদিক সাহসিকতার সাথে এ বিষয়টি তুলে ধরেছেন বলে আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
সাবেক ছাত্রলীগের নেতা মনোয়ার হোসেন জনি আরো বলেন একের পর এক আমাকে নিয়ে মিথ্যা বানোয়াট বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। আমি করোনা কালীন সময়ে চেষ্ঠা করেছি মানুষের পাশে থাকার জন্য। স্থানীয়রা বলেন পাংশায় অবস্থান করেনা এমন কিছু মানুষ ভ’য়া ফেসবুক পেজ ব্যবহার করে পাংশার বিশিষ্ঠ জনদের নামে কুৎসা রটনা করছে সেই সাথে বানোয়াট ভীত্তিহীন অপ্রচার চালাচ্ছে এ গুলো বন্ধ হওয়া উচিৎ।